এখনো শতভাগ ফিট নন ফুটবলাররা
শারীরিক এবং মানসিকভাবে চাঙা থাকলেও, ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পেতে ফুটবলারদের এখনো অনেক সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সহকারী কোচ মাসুদ পারভেজ কায়সার। যদিও, নেপাল ম্যাচের আগে পুরো দলের অবস্থার উন্নতি হবে বলে আশা করেন তিনি। তবে, বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড়রা এ জায়গায় কিছুটা এগিয়ে আছে বলে মনে করেন ফুটবলাররা।
২৩ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পে আজই প্রথম যোগ দেন বসুন্ধরা কিংসের ১১ ফুটবলার। ফিনল্যান্ড থেকে আসায় কোয়ারেন্টিনে আছেন তারিক কাজী। অন্যান্য সতীর্থদের সঙ্গে, বাকিরা হোটেল থেকে আসেন অনুশীলন মাঠে। সহকারী কোচের অধীনে দেন বিপ টেস্ট।
কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে এরপর চলে একটানা অনুশীলন। ওয়ার্ম আপ, রানিং ছাড়াও উইথ এবং উইথ আউট বলে নিজেদের ফিটনেস নিয়ে কাজ করেন ফুটবলাররা। হেড কোচ আসার আগে, নিজেদের ফিটনেস লেভেল বাড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা ছিলো সবার মাঝেই।
তবে, সহকারী কোচের চোখে এখনো ৯০ মিনিট দৌড়ানোর মতো একেবারেই ফিট নন শিষ্যরা। কিংসের ফুটবলারদেরকেও খুব বেশি এগিয়ে রাখতে নারাজ তিনি।
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সহকারী কোচ মাসুদ পারভেজ কায়সার বলেন, 'আজ বসুন্ধরার ফুটবলাররা বিপ টেস্ট দিয়েছে। ফলাফল আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি, তবে খালি চোখে দেখে তাদের অবস্থা ভালো লেগেছে। কিন্তু, এমনিতে ফিট থাকা আর ম্যাচ ফিটনেস বিষয়টা পুরো আলাদা। সে জায়গায় বলবো, এখনো কেউই পুরোপুরি ফিট নন। সবার অবস্থা কাছাকাছি। তবে, নেপাল ম্যাচের আগে আশা করি পুরো টিম একটা অবস্থায় চলে আসবে।
ফিটনেস নিয়ে সমস্যা আছে মানছেন ফুটবলাররাও। তবে, করোনার পরে ক্লাবে নিয়মিত ট্রেনিং করায়, বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলারদের সমস্যাটা অন্যদের মতো নয়। কিছুটা সময় পেলেই, নিজেদের গুছিয়ে নিতে পারবেন বলে মত তাদের।
ফুটবলার তপু বর্মণ বলেন, 'মাঠে ফিরতে পারছি, এটাই আমাদের বড় পাওয়া। আমাদের ফিটনেসের অবস্থা বেশ ভালো। অন্যরাও খারাপ নয়, তবে কিংসে আমরা অনেকদিন ধরেই অনুশীলনের মধ্যে ছিলাম। তাই আমাদের অবস্থা অনেকটা ভালো।'
ফুটবলার ইব্রাহিম জানান, 'করোনার সময়ে দল থেকে দেয়া সব নিয়ম কানুন মেনে চলেছি। পরে ক্লাবেও ফিটনেস নিয়ে কাজ করেছি। নেপাল ম্যাচের আগে আরো সময় আছে, এর মধ্যেই ম্যাচে ফেরার মতো অবস্থায় চলে আসবো।'
ইনজুরি শঙ্কা কেড়ে নিয়েছে মতিন এবং জনিকে। তবে, সময় কম থাকায় আপাতত তাদের বিকল্প নেয়ার কথা ভাবছে না ফুটবল ফেডারেশন।
কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে এরপর চলে একটানা অনুশীলন। ওয়ার্ম আপ, রানিং ছাড়াও উইথ এবং উইথ আউট বলে নিজেদের ফিটনেস নিয়ে কাজ করেন ফুটবলাররা। হেড কোচ আসার আগে, নিজেদের ফিটনেস লেভেল বাড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা ছিলো সবার মাঝেই।
তবে, সহকারী কোচের চোখে এখনো ৯০ মিনিট দৌড়ানোর মতো একেবারেই ফিট নন শিষ্যরা। কিংসের ফুটবলারদেরকেও খুব বেশি এগিয়ে রাখতে নারাজ তিনি।
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সহকারী কোচ মাসুদ পারভেজ কায়সার বলেন, 'আজ বসুন্ধরার ফুটবলাররা বিপ টেস্ট দিয়েছে। ফলাফল আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি, তবে খালি চোখে দেখে তাদের অবস্থা ভালো লেগেছে। কিন্তু, এমনিতে ফিট থাকা আর ম্যাচ ফিটনেস বিষয়টা পুরো আলাদা। সে জায়গায় বলবো, এখনো কেউই পুরোপুরি ফিট নন। সবার অবস্থা কাছাকাছি। তবে, নেপাল ম্যাচের আগে আশা করি পুরো টিম একটা অবস্থায় চলে আসবে।
ফিটনেস নিয়ে সমস্যা আছে মানছেন ফুটবলাররাও। তবে, করোনার পরে ক্লাবে নিয়মিত ট্রেনিং করায়, বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলারদের সমস্যাটা অন্যদের মতো নয়। কিছুটা সময় পেলেই, নিজেদের গুছিয়ে নিতে পারবেন বলে মত তাদের।
ফুটবলার তপু বর্মণ বলেন, 'মাঠে ফিরতে পারছি, এটাই আমাদের বড় পাওয়া। আমাদের ফিটনেসের অবস্থা বেশ ভালো। অন্যরাও খারাপ নয়, তবে কিংসে আমরা অনেকদিন ধরেই অনুশীলনের মধ্যে ছিলাম। তাই আমাদের অবস্থা অনেকটা ভালো।'
ফুটবলার ইব্রাহিম জানান, 'করোনার সময়ে দল থেকে দেয়া সব নিয়ম কানুন মেনে চলেছি। পরে ক্লাবেও ফিটনেস নিয়ে কাজ করেছি। নেপাল ম্যাচের আগে আরো সময় আছে, এর মধ্যেই ম্যাচে ফেরার মতো অবস্থায় চলে আসবো।'
ইনজুরি শঙ্কা কেড়ে নিয়েছে মতিন এবং জনিকে। তবে, সময় কম থাকায় আপাতত তাদের বিকল্প নেয়ার কথা ভাবছে না ফুটবল ফেডারেশন।
Post Comment
কোন মন্তব্য নেই